Monday, October 13, 2014

Bangla Hot Sex Story

কমলার তখন কমলা বয়সদীর্ঘদিন ধরে বেড়াচ্ছিল আমাদের বাড়ীতেদেখতে চিকনা ছোট মেয়ের মতো লাগে তাই নজরে পড়েনিবয়স যদিও ১৬ কি ১৭ হবেকিন্তু সে যে নজরে পড়ার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে সেটা বুঝতে পারছিলামবুঝতে পারলেও আগাইনি একটুওআগাইনি দুটো কারনেএক দেখতে সুন্দর না, ২য়ত দেহে যৌবনের কোন চিহ্ন নেইসমতল বুক, স্তন গজায়নি বলে মনে হয়এরকম একটা মেয়েকে কাছে টানার কোন কারন নেইতবু সে পিছু ছাড়ে নাআমি যেখানে সে ওখানেবসে থাকেচোখে চোখে প্রেম নিক্ষেপ করার চেষ্টা করেরূমে ঢুকে লাইট নিবিয়ে দেয়অন্ধকারে যাতে আমি চেপেটেপে ধরিকিন্তু আমার তেমন কোন আগ্রহ জাগে নাআমি খালি চোখে পরখ করে দেখার চেষ্টা করি বুকের কুড়িটুড়ি কিছু উঠেছে কী নাসামান্য উঠলেও টিপেটুপে বড় করে ফেলতামমাঝে মাঝে অবশ্য কল্পনা করতাম তেমন দৃশ্যহঠ চেপে ধরেছি ওকেবুকে হাত দিয়ে বলছি, এই তোমারতো কিছু নেইএত সমান কেনখাবো কী? এমনি এমনি চুষে দেবো? দাও দেখিকিন্তু বলার ইচ্ছে হয় নাআমার রুমে প্রতি রাতে টিভি দেখা সবার শেষ হয়ে গেলেও বসে থাকতোএমনকি আমি মশারি টাঙিয়ে ফেললেওএটা খেয়াল করে একদিন আমার একটু উত্তেজনা জাগলোঅঙ্গ শক্ত হলোএকদিন ডাক দিলাম দুষ্টমি করেবিছানায় আসো

চেহারা দেখে বুঝলাম সুযোগ থাকলে চলেই আসতোএটা একটা গ্রীন সিগন্যালকোন একদিন বিছানায় এনে চেপে ধরতে হবেএটা আমার প্রিয় ফ্যান্টসীওকে উপুড় করে শোয়াবোতারপর আমি ওর শরীরের উপর উঠবোমধ্যঙ্গ চেপে ধরবো ওর পাছায়তারপর প্রতি চাপে সুখএই সুখ এখন আমি বিছানায় অথবা কোলবালিশে চেপে নিইওর শরীরে আর কিছু আকর্ষনীয় না থাক, পাছায় সামান্য যা কিছু মাংস আছে তাতেই আমার মধ্যঙ্গকে সুখ দিতে পারবেঅন্তত বালিশের চেয়ে ভালোএটা ভেবে উত্তেজিত হলে কমলা চলে যাবার পর লুঙ্গি তুলে দেখি, পিছলা পানি বেরিয়ে গেছেএই প্রথম ভাবতে শুরু করলাম ওকে ধরতে হবেসুযোগ দিচ্ছে যখন নিবো না কেনকদিন ধরে পাশের স্কুলের হেড মাষ্টারের তিন মেয়ের বুক পাছা দেখছিলাম দোকানে বসে বসেওরা দোকানের ওপাশে বেড়ার ভেতরে কলের পানিতে গোসল করতো ওরানগ্ন বুকে সাবান মাজতোদেখে দেখে অনেকবার হাত মেরেছি বাসায় এসেএবার কমলাকে দিয়ে দুধের সাধ অন্ততঃ ঘোলে মেটাতে হবেএকদিন দুপুরবেলা কমলা রুমে এলটিভি দেখবেআসলে অজুহাতআমি সুযোগ বুঝে কাছে ডাকলাম সাহস করেবললাম বসোপাশে বসলামতারপর ডান হাতে ওকে জড়িয়ে মুখটা কাছে এনে চুমো খেলাম একটাও বললো, কেউ দেখে ফেলবে তোআমি হাসলামবললাম সোফায় বসিআবারো চেপে ধরে চুমো খেলামতেমন কোন উত্তেজনা নাতবে এবার ডান হাতটা ওর বগলের নীচ দিয়ে ঘুরিয়ে বুকের ওপর রাখলামওমা!! এটা কী?? তুলতুলে নরম স্তনএই জিনিস আছে জানলে এতদিন আমি না খেয়ে বসে থাকি? আর ছাড়াছাড়ি নেইখপ করে ছোট ছোট স্তন হাতের মুঠোয় পিষ্ট করতে লাগলামবড় সাইজের জলপাই কিংবা ছোট পেয়ারার মতো হবেকয়েক মিনিট টিপাটিপি আর চুমাচুমি খেয়ে পালিয়ে গেল সেতারপর দুদিন ভাত খেতে পারেনিঅসুস্থ লাগছে নাকিআমার অপরাধবোধ হলোসুযোগ পেলে সরি বলবো ভাবলামদুদিন পর, আবারো আসলোআমি সরি বললামবললো এভাবে বললে হবে নাকিভাবে? জিজ্ঞেস করলামবললো, যতটা সরি ততটা চুমু

সিগন্যাল পেয়ে এগিয়ে গেলামচেপে ধরে অনেক চুমু, টেপাটেপিসব অবশ্য কামিজের ওপরেভেতরে হাত দিতে দেয় নাস্তনে নাক ডুবালাম কয়েকবারমজা করে তারপর ছেড়ে দিলাম কেউ এসে পড়ার আগেপ্রতিবারই আমার লু্ঙ্গি ভেজা কামরসেএরকম নিয়মিত চলতে থাকলোশতশত চুমুশত শত কচলাকচলিসুযোগ পেলেই ধরিও খুব খুশীকিন্তু কদিন পর বুঝলাম আরো বেশী চায়খিদা বাড়ছেআমার টার্গেট বুকের দিকে হওয়াতে নীচের দিকে কখনো হাত দেই নিতাছাড়া এত ছোট মেয়েকে ঢোকানোর কথা ভাবতেও পারিনিপরে বুঝেছি ও আসলে চাইছিল আমি ওকে ঢুকিয়ে ফাটিয়ে দেইএকদিন ওর দুধদুটোকে পিছন থেকে ধরে টিপছিলাম, হঠা ও আমার কোলের ওপর বসে পড়লোএই প্রথম আমার শক্ত লিঙ্গ ওর পাছার স্বাদ পেলকিছুক্ষন ঘষাঘষির পর আমার পানি বেরিয়ে গেলআরেকদিন ওকে বললাম শেমিজ খুলে আসতেখুলে আসতেই কামিজের নীচে ওর বোটার অস্তিত্ব হাতে লাগলোসাথে সাথে মুখ নামিয়ে কাপড়ের ওপর থেকেই চোষার চেষ্টা করলামএক পর্যায়ে পুরো স্তনটা মুখে পুরো ফেলতে চাইলামপারলাম নাকিন্তু হালকা কামড় বসিয়ে দিলাম বুকেকেঁপে উঠে আমার মাথা সরিয়ে দিল বুকের ওপর থেকেবললো, ভাইয়া কামড় দিবেন না প্লীজএর পর থেকে যতবারই আমি ওর স্তনে মুখ নিয়ে চুমু খেতে গেছি, প্রতিবারই একই কথাভাইয়া কামড় দিবেন নাকাপড়ের ওপর থেকে আমি ওকে সপ্তাহকাল ধরে নানান ভাবে মর্দন, চোষন, চুম্বন করেছিকিন্তু চোদার কোন চেষ্টা করিনিএকদিন ও বললো রাতে আমার রুমে আসবেআমি বললাম, কেনও ইঙ্গিতে বললো, ঢোকাতেআর পারছে নাআমি বললাম ব্যাথা পাবেও বললো না, পাবো নাআমি বললাম রক্ত বেরুবেও বললো, না বেরুবে নাআমি বললাম তোমার ছিদ্র এখনো ছোট, তুমি আমারটা নিতে পারবা নাও বললো পারবোআমি বললাম গর্ভবতী হয়ে যাবে তুমিবললো বড়ি খাবোকী মুশকিলআমাকে দিয়ে চোদাবেইএকদিন দুজনে বাথরুমে ঢুকে গেলাম ওর খায়েশ মেটানোর জন্যদাড়িয়ে দাড়িয়ে চুদবোতখনো জানিনা দাড়িয়ে ঢুকানো সম্ভব নয় এরকম আনাড়ীদের পক্ষেতবু আমি চিন্তা করেছিলাম এভাবে সালোয়ার খুলে ও দেয়ালে হেলান দিয়ে দাড়াবে, আর আমি হাটু ভাজ করে লিঙ্গটা ওর যোনীছিদ্রের মাঝ বরাবর লাগিয়ে দিয়ে কোমর দিয়ে ঠাপ মারবো, অমনি ওটা ভেতরে ঢুকে যাবে ফচা করেএরকম আনাড়ী ধারনা ছিল আমারকিন্তু ভেতরে ঢুকেই ধরা পরার ভয় শুরু হলোতাই কাপড়চোপড় খোলার আগেই বেরিয়ে আসলাম দুজনে

আরেকদিন, ঘরের সামনে মিস্ত্রী কী যেন কাজ করছিলআমি সামনের রুমে দাড়িয়ে দাড়িয়ে তদারকী করছিলামহঠা কমলা এলচোখে দুষ্টুমিদরজাটা ভেজিয়ে দিয়ে দুঃসাহসীকভাবে কাছে টেনে চেপে ধরলাম ওকেচুমোচুমি শুরু করলামএদিক ওদিক তাকিয়ে দেখলাম, কেউ আসবে না এখনএবার পেছন থেকে বগলের নীচ দিয়ে স্তন দুটো দুহাতে ধরে টিপতে টিপতে আরাম নিতে লাগলামওর পাছাটা আমার শক্ত লিঙ্গের সাথে ঘষা খাচ্ছেআমি দাড়িয়ে চোদার ষ্টাইলে ঠাপ মারতে লাগলাম ওর পাছায়একদিকে দুধ টিপছি কচলিয়ে কচলিয়ে অন্যদিকে খাড়া লিঙ্গটা চেপে ধরে মারছি ওর পাছায়উত্তেজনা চরমেএক পর্যায়ে ডানহাতটা ঢুকিয়ে দিলাম কামিজের গলার ফাক দিয়েএই প্রথম নগ্ন স্তন হাতে ধরলাম সরাসরিবোঁটা চটকাতে লাগলামবোঁটা তখনো বোঁটা হয়ে উঠেনিকিশোরী স্তনচুড়াদুটো খাড়া, কৌনিককিশমিশ বাদামের মতো হয়ে ওঠেনি তখনোআমি সবসময় কল্পনা করতাম ওরকম একটা স্তন আজ ধরলাম সরাসরিআনন্দে ভরে গেল মনকয়েক মিনিট ডানহাতটা কামিজের ভেতর দুটি স্তন নিয়ে বেশ খেলা করলোতারপর ঠাপ মারতে মারতে পেছন থেকে ওকে আলগা করে ফেললাম ফ্লোর থেকেতুলে নেয়ার ভঙ্গি করে পাছাটাকে লিঙ্গ দিয়ে ঘষা মারছি চরমানন্দের জন্যযেন শূন্যে চোদার চেষ্টা করছিরীতিমত পাগলামি আর কিতবু সুযোগে যতটুকু কচলাকচলি করে নেয়া যায়আগের রাতে ও আমার বিছানায় আসার কথা ছিলআরো বেশী উদ্দাম আদরের জন্য, চোদার জন্যকিন্তু আমি মিথ্যে বলে এড়িয়েছিএখন পুষিয়ে দিচ্ছি খানিকটা, কাপড়ের ওপর দিয়ে হলেওআমরা দুজন কদিন এধরনের নানারকম যৌন আনন্দে মেতেছিলামসরাসরি চোদাচোদি ছাড়া আর সব করেছি

অবশেষে ওর চলে যাবার সময় হয়ে এলচলে যাবার আগের রাত দুইটায় আমার রূমে ঢুকলো সেবিছানায় এসে আমার বুকের ওপর মাথা রাখলোআমি চুমু খেয়ে বিছানায় শুইয়ে দিলামতারপর আমার পূর্ব কল্পনা মতো ওর ওপর উঠে পড়লামতারপর কাপড়ের ওপর থেকে চোদার পোজে কোমর ওঠানামা করতে লাগলাম ওর যোনীদেশের ওপরঅল্পক্ষন পরেই বীর্যপাতউঠে পড়লাম কিন্তু ওর তখন খিদাজীবনে প্রথম বারের মতো ওর স্তন উন্মুক্ত করলো কামিজ নামিয়েআমাকে ধরে রাখার চেষ্টাকিন্তু আমি স্তনে একটু চুমু দিয়ে ছেড়ে দিলামমাল বের হয়ে যাবার পর মেয়েদের জিনিসগুলো পানসে লাগেসেরাতে অনেকভাবে চেষ্টা করলো আমাকে দিয়ে চোদাতেকিন্তু আমার লিঙ্গ আর খাড়া হয় নাফলে না চুদেই ফেরত পাঠাই ওকেপরে অবশ্য আফসোস করেছিওকে দিয়ে লিঙ্গটা চুষিয়ে নিতে পারতামতাহলে এককাজে দুই কাজ হতোআমার স্বাদ মিটতো, ওরও তৃষ্ণা মিটতোপরে আর কখনো সুযোগ আসেনিকেবল কল্পনায়ই চুদেছি অনেকবারতবে আপেলই একমাত্র মেয়ে বাস্তবে পেয়েছি যে আমার চোদা খাওয়ার জন্য মরিয়া ছিলআমার টার্গেট ছিল শুধু ওর স্তন দুটোকিন্তু সে চাইতো আরো বেশীযেদিন আমি ওকে না চুদে ফেরত পাঠিয়েছি, সেদিন কী হাহাকার ওরআমার এখনও কানে বাজে ওর ফিসফিস কামার্ত শব্দ ওহ কী জ্বালা”, “উহ কী জ্বালাইত্যাদিকোন মেয়ে যে চোদার জন্য এরকম উতলা হতে পারে আমি ভাবতেও পারি নাতাছাড়া ওর বয়স মাত্র ষোল-সতেরবাল গজিয়েছে কিনা জানিনাসম্ভবত গজায়নিকারন সে রাতে আমি ওর গায়ের উপর উঠার আগে ওর হেডায় হাত দিয়েছিলাম, হাতে শক্ত একটা হাড্ডি লেগেছিলকোন বাল বা নরম কিছু লাগেনি হাতেআপেল যদি আমার হাত সরিয়ে না দিত তাহলে তার কিছুটা সুযোগ ছিল চোদা খাওয়ারহাত সরিয়ে দেয়াতে আমি ভেবেছি ও বোধহয় রাজী নাতাই আমি আর সালোয়ার খুলি নাইএখন ভাবি সেই একটা ভুল করেছিওকে আমি চাইলে পুরো নেংটো করতে পারতামআর কিছু না হোক ওর পুরো নগ্ন দেহটা উপভোগ করতে পারতামওর সোনাটা দেখতে, ধরতে পারতামআমার লিঙ্গটা দিয়ে ওর সোনা স্পর্শ করতে পারতামনা ঢোকালেও লিঙ্গ দিয়ে ওর যোনীর মুখটা ঘষে আনন্দ নিতে পারতামএমনকি ওর দুধ অনেকবার টিপাটিপি করলেও ওর নগ্ন কিশোরী দুধ মাত্র একবার দেখেছিতাও আমার মাল বের হয়ে যাবার পর আমি যখন আগ্রহ হারিয়ে ওর গায়ের ওপর থেকে নেমে যাচ্ছিলাম, ও তখন কামিজটা নামিয়ে কিশোরীস্তনটা আমার মুখে তুলে দিয়ে বলে, এটা খানআমি হালকা অন্ধকারে ওর চোখা খয়েরী বোটা দেখতে পেলামমুখ নামিয়ে ওকে শান্তনা দেবার ভঙ্গীতে চোখা বোঁটায় একটা হালকা চুমু খেয়ে উঠে গেলামঅথচ যদি মাল বের হয়ে না যেত তাহলে ওই স্তনটা আমি কামড়ে কামড়ে চুষতামবড় অসময়ে সে আমাকে দুধ খেতে দিলএরপর রুম থেকে বের করে দিলাম ওকেআমি বীর্যভেজা লুঙ্গিটা বদলিয়ে আরেকটা পরলামকিছুক্ষন পর কমলা আবার ফিরে এলবললো, পারছি নাআমাকে ঢোকান প্লীজএকবার শুধুআমি লুঙ্গি তুলে লিঙ্গটা ধরলাম, এখনও নরমঢুকবে নাবললাম আসো তোমার দুধগুলো কচলে দেই আরেকটুওকে কোলে বসিয়ে দুহাতে ওর দুই দুধ ধরলামপ্রথমে কামিজের ওপর থেকে কচলানো শুরুটিপতে টিপতে একসময় কামিজের ভেতর হাত গলিয়ে সরাসরি স্তনে হাত দিলামস্তনের বোঁটা দু আঙুলে হালকা পিষতে লাগলামহঠা দেখি দেখি ডান স্তনের বোঁটা শক্ত হয়ে গেছেআমি অবাকবুঝলাম মেয়েরা উত্তেজিত হলে স্তন শক্ত হয়ে যায়এরপর বামপাশের বোঁটায় হাত দিলামএকটু পর ওটাও শক্তমজা লাগলো ব্যাপারটাওদিকে ওর সোনায় সুখ দেবার জন্য আমি লিঙ্গটাকে ওর পাছার ছিদ্রে গুতা দেয়ার চেষ্টা করলাম কোলে বসা অবস্থায়কিন্তু লিঙ্গটা তখনো নরম, বেশী কিছু করতে পারলাম নাওদিকে কচি স্তন হলেও কতক্ষন আর টেপাটেপি করা যায়হাত ব্যাথা হয়ে গেছে টিপতে টিপতেকিন্তু মেয়েটার খিদে মেটে নাকারন ওর খিদে তো সোনার মধ্যেআরো দুতিনটা ঠাপ মেরে, কচলা মেরে ভাগিয়ে দিলাম ওকেপরে আফসোস লেগেছে এমন সহজ খালাতো বোন পেয়েও চুদতে পারিনি বলে

তবে কমলাকে যখন পেয়েছি তখন আমার বয়স কম ২৩ বছর হবেসাহস হয়নি বেশীএই বয়সে হলে চোদার চেয়েও আগ্রহ বেশী থাকতো চোষানোতেসেই রাতের মতো সুযোগ এলে বলতাম, তুমি এটা চুষলে এটা আবার শক্ত হবে, তারপর তোমাকে ঢুকাতে পারবোএটা বলে ওর মুখের কাছে নিয়ে যেতাম নরম লিঙ্গটাও প্রথমে রাজী হতো না, কিন্তু আমি নাছোড়বান্দাধুয়ে এনেছি, খাও, কোন অসুবিধা নাইমজা লাগবেআমি তোমার দুধ খেলে মজা লাগে না? সেরকম মজা, খাওতারপর ও হয়তো মাথাটা ঠোটে লাগাতো, আর আমি ওর দুঠোট ফাক করে মু্ন্ডটা ভেতরে দিয়ে বলতাম, খাওও হয়তো বিরস মুখে মুন্ডিটা চুষতো একটুতাতেই আমার কত উত্তেজনা হতোমুহুর্তেই লিঙ্গটা শক্ত হতে শুরু করতোআমি সুযোগে দুতিনটা ঠাপ মেরে দিলাম ওর মুখের ভেতরএভাবে ওকে দিয়ে লিঙ্গ চোষার কাজটা করিয়ে, শক্ত লিঙ্গটা ঢুকিয়ে দিতাম ওর রসময় যোনীতে

No comments:

Post a Comment